সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:৩১ পূর্বাহ্ন
বার্তা পরিবেশক:
মহেশখালী উপজেলাকে স্মার্ট মহেশখালী করার লক্ষ্যে আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন সবার পরিচিত তরুণ মুখ মোহাম্মদ শমশের উল্লাহ। এই খবরে মহেশখালীর তরুণ সমাজের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। অনেকেরই মত সমাজ পরিবর্তনের জন্য এরকম তরুণ নেতৃত্ব দরকার।
তার পরিচয়ে জানাযায়,তিনি বড়মহেশখালীর বাসিন্দা রত্মগর্ভা মাতা তছনিম আরা বেগম ও বিশিষ্ট ব্যবসয়ী আ.ন.ম আমিন শরীফের পুত্র। পড়া লেখায় স্নাতকোত্তরধারী শমসের উল্লাহ বলেন, মহান আল্লাহর রহমতে বর্তমান সরকারের অভূতপূর্ব উন্নয়নকে আরো গতিশীল ও সাধারণ মানুষের ভাগ্যেন্নয়নে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে সাধারণ জনতার পক্ষে প্রার্থী হব। তিনি আরো বলেন, আমার লক্ষ সাধারণ শোষিত বঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায় করা। সাধারণ মানুষের দোয়ায় আমি তাতে সফল হবো ইনশাআল্লাহ।
তার পারিবারিক ব্যাকগ্রাউন্ডে জানাযায়, এই তরুণ রাজনীতিবীদের পিতা আ.ন.ম আমিন শরীফ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, মহেশখালী উপজেলা শাখর স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক, মাতা— তছলিম আরা বেগম, মহেশখালী উপজেলার (কক্সবাজার) মেয়েদের মধ্যে ১ম মেট্রিকুলেশন পাস (১৯৬৬) করে অনন্য মেধার স্বাক্ষর রেখেছিলেন। তাছাড়া তার বড় ভাই সবার সুপরিচিত ডাঃ মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ বর্তমানে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে মানুষের সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। আরেক ভাই ড. মোহাম্মদ শফিউল্লাহ, সিএফএ, এসিসিএ ডেপুটি কমিশনার, কাষ্টমস্ এন্ড রেভিনিউ, বৃটিশ সচিবালয়, ইংল্যান্ড এ রয়েছেন, অপর ভাই মোহাম্মদ শাহেদ উল্লাহ এভিপি হিসেবে ঢাকায় এঙ্মি ব্যাংকে আছেন। বোন নুসরাত জাহান হ্যাপী ও একজন স্নাতকোত্তরধারী। তার নানা মরহুম মকবুল আহমেদ মোক্তার ছিলেন, ঋণ সালিশী বোর্ডের প্রধান (১৯৪১—১৯৪৭), চট্টগ্রাম ও আরাকান প্রোভিয়েন্স। মামা মরহুম এডভোকেট এস এ এম রফিক উল্লাহ, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও মুক্তিযোদ্ধাদের অস্ত্র সরবরাহের জন্য মহেশখালী থানা লুণ্ঠনের মামলার ১ম আসামী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ। মামাতো ভাই আশেক উল্লাহ রফিক মহেশখালী কুতুবদিয়ার বর্তমান এমপি।
ভয়েস/জেইউ।